২. দেশের হিফজখানা গুলোর সার্বিক উন্নতির জন্য একটি শিক্ষাবোর্ড প্রতিষ্ঠা করা এবং ওই বোর্ডের নীতিমালার আলোকে শিক্ষাক্রম পরিচালনা, পরীক্ষা গ্রহণ এবং সনদ প্রদান করা।
৩. হিফজ সমাপনের পর হাফেজদেরকে উচ্চতর দ্বীনি শিক্ষায় উৎসাহ এবং ব্যবস্থা প্রদান করা।
৪. এতিম, গরীব ও মেধাবী ছাত্রদের জন্য প্রয়োজনীয় সাহায্য সহযোগীতা ও বৃত্তি প্রদানের ব্যবস্থা করা।
৫. বেকার হাফেজদের মর্যাদা সম্পন্ন বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান ও কর্মসংস্থান করে তাদেরকে আর্থিক ও সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করার পদক্ষেপ গ্রহণ করা। অসহায় হাফেজ পরিবারের এককালীন অনুদান, আর্থিক সাহায্য ও প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করা।
৬. দেশের হাফেজগণকে নাগরিক দায়িত্ব পালনে আগ্রহী করে তোলা ও সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের সকল স্তরে প্রয়োজনীয় অংশগ্রহণ ও জাতি ধর্ম নির্বিশেষে সকল দুঃস্থ মানবতার সেবায় ইসলামের সু-মহান আদর্শ প্রতিষ্ঠা করা। হিফজ শিক্ষার পাশাপাশি নিরক্ষর জনগোষ্ঠিকে অক্ষর শিক্ষার ব্যবস্থা করা ও গণমূখী শিক্ষা গ্রহণে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
৭. দেশের সর্বস্তরের লোকদের মধ্যে কুরআনী ইনসাফ, কুরআনী আখলাক ও ধর্মীয় সম্প্রীতি সৌহার্দ, দ্বীনি ঐতিহ্যের সংরক্ষন এবং ইসলামী সংস্কৃতি বিকাশের জন্য বিভিন্ন প্রদক্ষেপ গ্রহণ করা।
৮. যাবতীয় সংকীর্ণতা, কোন্দল পরিহার করে কুরআনী ঐক্যের নীতি অনুসরণ করা।